#অর্ডার করলেই ১ ঘন্টা থেকে সর্বোচ্চ ৩ ঘন্টার মধ্যে আপনার দরজায় পৌঁছে যাবে নিত্য প্রয়োজনীয় প্রোডাক্ট!
#ডেলিভারি সংক্রান্ত সকল তথ্যের জন্য আমাদেরকে ফোন করুন 09613222000 এই নাম্বারে।
স্বাস্থ্য উপকারিতা
শসার মাল্টি ভিটামিনস ও মাল্টি মিনারেলস প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবে কাজ করে এবং ভিটামিন ও মিনারেলসের অভাবজনিত সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
শসার পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
শসার আঁশ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ এবং কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় করে।
এর ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস; লিগনান্স হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমানোসহ জরায়ু ও প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
এটি মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে। শরীরের জমানো ক্ষতিকর ও বিষাক্ত উপাদানগুলো অপসারণ করে রক্তকে পরিষ্কার রাখে।
শসা বুক জ্বলা, পাকস্থলীর এসিডিটি এমনকি গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্তি দিতে পারে।
প্রতিদিন শসার জুস খেলে অ্যাকজিমা এবং গাউটে উপকার পাওয়া যায়। এটি ডায়াবেটিসও কিছুটা উপশম করে।
বাত-ব্যথা প্রশমনের জন্য শসা ও গাজর একসঙ্গে জুস বানিয়ে খেলে উপকার পাবেন।
শসার জুস কিডনি এবং গলব্লাডারের পাথর অপসারণে সহায়তা করে।
শসা হাত ও পায়ের নখ ভাঙা প্রতিরোধ করে।
পাইরিয়ার কারণে দাঁত ও মাড়ির রোগে শসা উপকারী।
শসাতে পানি আছে শতকরা ৯৫ভাগ। এটি শরীরের আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং শরীরের ভেতরের তাপমাত্রা কে নিয়ন্ত্রণ করে। শরীর শীতল রাখতে সহায়তা করে।
খোসাসহ শসা খাবার অভ্যাস আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য কে কমিয়ে দেবে অনেকখানি এবং আপনার অন্ত্র থেকে দেহের জন্য তিকর পদার্থগুলোকে বের করে দিয়ে অন্ত্রের ক্যান্সারের মত রোগ থেকে আপনাকে দেবে সুরক্ষা।
শসায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণে পটাশিয়াম আছে। এই পটাশিয়ামকে বিশেষজ্ঞরা হৃদযন্ত্রের বন্ধু বলে থাকেন। কারণ এই আয়নটি রক্তচাপ কমিয়ে আনতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
শসায় পানি এবং পটাশিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকায় এটি মৃদু মাত্রার মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে। যার দরুণ উচ্চরক্তচাপ ও ওজন কমাতে শসার ভূমিকা বেশ উল্লেখযোগ্য। এছাড়া খাদ্যতালিকায় শসাকে নিয়মিত রেখে আপনি আপনার দেহের ইউরিক এসিডকে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে কিডনি ও মূত্রথলির কতিপয় পাথর থেকে পেতে পারেন সুরক্ষা।
শসায় বিটা ক্যারোটিন, আলফা ক্যারোটিন, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ল্যুটেইন প্রভৃতি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো শরীরের সুরায় বিশেষভাবে ভূমিকা রাখে। দেহযন্ত্রের নানাবিধ ক্রিয়া-বিক্রিয়ার ফলে উৎপন্ন হওয়া তিকর মুক্তআয়নগুলো (free redicals) থেকে শরীরকে সুরতি রাখে এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো। তারুণ্য ধরে রাখতেও এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলোর জুড়ি নেই।
শুনতে একটু আজব হলেও একথা সত্যি যে শসায় আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে। ভিটামিন কে আমাদের দেহের হাড়গুলোকে সুস্থ রাখতে সবসময় অনবদ্য। শুধু তাই নয় স্নায়ুর ক্ষতিগ্রস্ততাকে কমিয়ে ‘আলঝেইমার ডিজিজ’-এর মত রোগেও নিরীহ শসা ভূমিকা রাখতে পারে বলে সম্প্রতি বিশেষজ্ঞরা মতপ্রকাশ করেছেন।
সৌন্দর্য চর্চায়ও আপনার সঙ্গী হতে পারে এই শসা। ত্বকের নানাবিধ সমস্যা, চোখের চারপাশের ফোলাভাবসহ ত্বকের সকল প্রকার কান্তি দূর করে ত্বককে প্রাণবন্ত করে তুলতে শসার ভূমিকা খুব একটা কম নয়।
তথ্যসূত্র
Reviews
There are no reviews yet.